আল্লাহকে হত্যা করার জন্য নমরুদ কি ভাবে আকাশে উঠলো
আল্লাহকে হত্যা করার জন্য নমরুদ কি ভাবে আকাশে উঠলোআল্লাহকে হত্যা করার জন্য নমরুদ কি ভাবে আকাশে উঠলো
যুগ যুগ দরে যত নবী রাছুল এসেছেন সবাই ইসলাম পচারের জন্য অনেক আঘাত ও লাঞ্চিত হয়েছিলো খোদা দ্রহি নাফরমানী হাতে
প্রতেক নবী ও রাসুলের যুগে বসবাস করতেন। এমন পাপিষ্ঠ ও নাফরমানরা ঐ যুগে এমন এক বাদশা ছিল। যে কিনা নিজেকে খোদা দাবি করতেন। সে ছিলো চার জন বাদশা মধ্যে অন্যতম এক জন সে 400 বছর দেশ শাসন করেছিলেন সে এতো টাই বেপরোয়া হয়েছিলো নিজেকে খোদা দাবি করল একদিন ইব্রাহীম আঃ বলেন হে নমরুদ তুমি ঈমান আনো আর পরো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহীম ও খলিল উল্লাহ
এই কথা শুনে নমরুদ বলে আমি নিজেই খোদা তোমার খোদা আবার কোনটা ,,,,,,নাউছুবিল্লাহ ,,,,,,,
ইব্রাহীম আঃ বলেন আমার খোদা জান নিতে ও পারে আবার দিতেও পারে তিনি এক তাহার কোন সরিক নাই নমরুদ বলে আমি ও তো পারি এই বলে নিষ্টুর নমরুদ সংগে সংগে ছুরির আঘাতে একজন -কে হত্যা করে। ফেলে বলে দেখ আমি জান নিতেও পারি দিতেও পারি দেখ আমি তর খোদা কে হত্যা করে। তার রাজ্য আমি দখল করব
নমরুদ সপ্নে দেখে আগুন থেকে একটি লোক বের হয়ে তাকে ধাওয়া করছে মারার জন্য সে তার বাহিনী নিয়ে পালাতে লাগলো লোকটি একটি ডিম ছুরে মারলো নমরুদের দিকে তাকিয়ে দেখলো সংগে সংগে একটি সাগরে পরিণত হয়েছে। একটা শকুন উরে এসে নমরুদের দুই চোখ উঠিয়ে নিয়ে গেল সকল লোক মারা গেল বেছে আছে শুধু নমরুদ আর দুই জন মোট 3জন তরপর সে সাগর আবার ডিমে পরিণত হলো
নমরুদ তার লোকজন কে আদেশ করেন অনেক উচু একটা টাওয়ার বানাতে টাওয়ারটি বানানো শেষ হলে কিছু দিন পরে এটা ভেংগে পরে অনেক লোক মারা যায় তার পরে ও পাপিষ্ঠ নমরুদ থামেনি সে তার সে তার দল ভল নিয়ে আবার একটা আযোজন করে ও সেখান থেকে তীর নিক্ষেপ করে আল্লাহ্ বলেন হে ফেরেস্তা তোমরা নমরুদের ঐ পত্তেকটা তীরে মাছের রক্ত লাগিয়ে দাও আমি কাওকেই নিরাস করি না এমন কী আমার সত্রুকে ও নিরাস করি না, ,
খোদা দ্রহি নাফরমানী নমরুদ রক্ত মাখা তীর দেখে অনেক খুশি হয় এসে ইব্রাহীম আঃ বলেন দেখ আমি তর খোদা কে হত্যা করে। ফেলেছি তার প্রমাণ তীরে লাগা এ রক্ত, এখন আমি তর খোদার সকল শূন্য বাহিনী কে হত্যা করবো তর খোদার কত জন শূন্য বাহিনী আছে
ইব্রাহীম আঃ আল্লাহ্ কাছে ফরিহত করেন হে আল্লাহ্ তুমি সবকিছু দেখ নমরুদ সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে তুমি তাকে একটা কিছু করো আল্লাহ্ বলেন হে ইব্রাহীম তুমি তার কী বিচার দেখতে চাও ইব্রাহীম আঃ বলেন হে আল্লাহ্ তুমি তোমার সৃষ্টি জগতের ছোট একটা প্রানী দারা তাকে ধংস করতে পারো
এই দিকে নমরুদ তার বিশাল বাহিনী নিয়ে প্রচতোত নমরুদ ইব্রাহীম আঃ -কে বলে কোথায় তোমার খোদার বাহিনী নমরুদ তার বাহিনী কে বলছে তোমরা শুনে রাখো উড়া একজন ও যেন জীবিত ফেরত যেতে না পারে এই দিকে আল্লাহ্ পাক রাব্বুল আ’লামীনের মশা কে হুকুম করে যাও নমরুদের এই বাহিনী কে ধংস করে দাও লক্ষ লক্ষ মশা এসে নমরুদের বাহিনী কে মেরে ধংস করে দেয়।
কিন্ত একটা মশা নমরুদের নাক দিয়ে ঢুকে পড়েছে তার মাথার ভীতরে এখন নমরুদ পাগলের মতো করছে নমরুদ তার নিজের পাযের জুতা দিয়ে মাথায় আঘাত করতে লাগলো আঘাত করা বন্ধ করে দিলে আবার মশা বু বু করতে লাগে এই ভাবে 40 দিন পর্যন্ত মাশা তার মাথার ভীতরে ছিলো
নমরুদের গোলাম রাগান্বিত হয়ে জোড়ে আঘাত করলে তার মাথা ফেটে দুই বাগ হয়ে যায় এবং মশা বেরিয়ে যায়
কিন্ত দেখলো যে নমরুদের মাথায় কোন মগজ নাই সব মগজ আশায় খেযে ফেলে ,,,,,,,
ইসলামীক আরো নবী ও রাসুলের জীবন কাহিনী জানতে আমাদের সাথে থাকুন, ,,ধন্যবাদ,
Comments